Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

আমাদের সেবার তালিকা

# কর্মপ্রত্যাশি বেকার যুবদের প্রশিক্ষণের জন্য উদ্বুদ্ধ করণ।

#  দক্ষতা বৃদ্ধি মূলক বিভিন্ন বিষয়য়ে প্রশিক্ষণ প্রদান

# প্রশিক্ষনোত্তর প্রকল্প ভিত্তিক ঋণ সহায়তা প্রদান

# আত্মকর্মী হিসেবে গড়ে তোলা।

সফল আত্মকর্মীকে যুব পুরস্কার পা্রদান

#  যুব সংগঠনকে নিবন্ধন করণ।

#  যুব সংগঠনকে অনুদান সহায়তা প্রদান

# শ্রেষ্ঠ যুব সংগঠক পুরস্কার পা্রদান

# যুবদের নেতুত্ব বিকাশ, কমিু্সইনকটিভ ্ক্রেইংলিশ লার্নিন্তং প্রভৃতির প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা করণ।

#  যুব সংগঠকদের যুব সংগঠন পরিচালনা,জলবায়ু বিষয়ক  প্রভৃতি  প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা করাণ।

প্রশিক্ষিত যুবদের আত্মকম©সংস্থান কম©সূচিঃ

প্রশিক্ষণলব্ধ জ্ঞানকেকাজে লাগিয়ে আত্মকম©সংস্থানের মাধ্যমে আত্মনিভ©রশীল হওয়ার জন্য প্রশিক্ষিত যুবদের উদ্বুদ্ধ করা হয়। আত্মকম©সংস্থান  প্রকল্প  গ্রহণ ও পরিচালনার  জন্য  প্রশিক্ষিত  যুবদের  যুব ঋণ সহায়তা প্রদান করা হয়। আত্মকম©সংস্থানে নিয়োজিত  যুবদের  মাসিক আয় 4500/- টাকা থেকে 50,000/- টাকা পয©ন্ত। তবে কোন কোন সফল  আত্মকমী যুব মাসে 1,00,000/- টাকারও বেশি আয় করে থাকে।

যুব ঋণ কম©সূচীঃ যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরে দুই ধরনের যুব ঋণ কম©সূচী চালু রয়েছে।যথাt

ক)পরিবার ভিত্তিক ঋণ কম©সূচী বা গ্রুপ ভিত্তিক  যুব ঋণ কম©সূচী

খ)যুব প্রশিক্ষণ ও আত্মকম©সংস্থানমূলক বা একক যুব ঋণ কম©সূচী  

ক)     পরিবার ভিত্তিক কর্মসংস্থান কর্মসূচীঃপরিবার ভিত্তিক ঋণ কায©ক্রমের  লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হলো পরিবারিক বন্ধনকে সুদৃঢ়  করে বেকার দরিদ্র জনগোষ্ঠীর আথ©সামাজিক উন্নয়নের জন্য দক্ষতাবৃদ্ধিমূলক প্রশিক্ষণ ও ঋণ প্রদানের মাধ্যমে স্ব-কম©সংস্থানের সৃষ্টি। দেশের মোট 310 টি উপজেলায় ক্ষুদ্রঋণ  কম©সূচী  বাস্তবায়িত হচ্ছে।  এ কম©সূচির আওতায় পরিবারের  ঐতিহ্যগত পেশাকে কাজে লাগিয়ে বেকারত্ব  নিরসন ও পরিবারিক  সম্প্রীতি  ও সৌহার্দ্য  সমুন্নত  রেখে কাযক্রম  সম্প্রসারণ , জীবনযাপনের  মান ধাপে ধাপে ‍ুউন্নয়নকল্পে  পরিবারে সঞ্চয়  অভ্যাস গড়ে তোলা এবং নারীর ক্ষমতায়ন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য- পরিচযা, পরিস্কার  পরিচ্ছন্নতা  এবং পরিবেশ  ‍উন্নয়নে জনগোষ্ঠীকে উদ্বুদ্ধ  করা হয়।  পরিবার ভিত্তিক ঋণ কাযক্রমের আওতায়  একই পরিবারের অথবা নিকটাত্মীয়  বা প্রতিবেশী  পরিবারের  পরস্পরের প্রতি আস্থাভাজনদের নিয়ে  5 সদস্যের  গ্রুপ  গঠন করা হয়।  একই গ্রামের  স্থায়ী  নিবাসী  এরূপ 7 থেকে 10টি গ্রুপ নিয়ে একটি কেন্দ্র গঠন করা হয়।  কেন্দ্রের  প্রত্যেক সদস্যকে 1ম, 2য়,3য় দফায় যথাক্রমে সবো©চ্চ 12000/-,16000/-20000/- টাকা হারে ঋণ প্রদান করা হয়।  এছাড়া 3য় দফা পয©ন্ত  সফল ‍ঋণ পরিশোধকারীর  আথ©সামাজিক অবস্থা বিবেচনা করে একটি কেন্দ্র হতে সর্বোচ্চ05জনকে আত্মকম © ঋণের নীতি পদ্ধতি অনুসরণ করে  এন্টারপ্রাইজ ঋণ  প্রদানের ব্যবস্থা রয়েছে।  অধিদপ্তরের কম©চারীগণ গ্রাম পযায়ে ঋণ বিতরণ এবং কেন্দ্র থেকে ঋণের কিস্তি সংগ্রহ করে।  গ্রেস পিরিয়ড অর্থাৎ ঋণ পরিশোধের প্রস্তুতি সময় অতিক্রম করার পর  সাপ্তাহিক কিস্তিতে ঋণের অথ আদায় করা হয়। কোন উপকারভোগীকে ঋণ গ্রহণ ও কিস্তি পরিশোধের জন্য অফিসে আসার প্রয়োজন হয় না। মূলধন পাওনার উপর 10% ক্রমহ্রাসমান  হারে সার্ভিস চার্জ আদায় করা হয়।  এখানে  সাপ্তাহিক কিস্তিতে পরিশোধিত আসলের উপর পরবতী ©তে আর কোন সার্ভিস চাজ © আদায় করা হয় না বিধায় মেয়াদ শেষে গড় সাভি ©স চাজের হার প্রকৃত হিসেবে 5%  এ দাঁড়ায়।  তবে মনে রাখা প্রয়োজন  যারা সময়মত সাপ্তাহিক  কিস্তি পরিশোধ করেন তারাই সাভি©স চাজের ক্ষেত্রে বর্ণিত 5% এর সুযোগ পেয়ে থাকেন।  এ ঋণ প্রাপ্তির জন্য কোন প্রাতিষ্ঠানিক প্রশিক্ষণের প্রয়োজন হয় না।  তবে মনোনীত সদস্যদের 5 দিন ব্যাপী আথ ©সামাজিক  উন্নয়ন ও ঋণ  ব্যবস্থাপনা পদ্ধতির  উপর গ্রাম পযা©য়ে কেন্দ্র ভিত্তিক ওরিয়েন্টশনের ব্যবস্থা করা হয়।একজন সদস্য সর্বাধিক তিনবার ঋণ গ্রহণ করতে পারবে।

খ)     যুব প্রশিক্ষণ ও আত্মকম©সংস্থানমূলক বা একক যুব ঋণ কম©সূচী tযুব প্রশিক্ষণ  ও আত্মকম©সংস্থান  কম©সূচীঃ এ কম ©সূচীর আওতায় দেশের 64টি জেলায় ও 497টি উপজেলায় (10টি মেট্টোপলিটন থানা সহ) কায©ক্রম রয়েছে। এ কম©সূচীর আওতায় জেলা সদরে উপ পরিচালকের কাযা©লয়ে বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা রয়েছে।  এসব প্রশিক্ষণ কোর্সের মেয়াদ 1 মাস হতে ৬মাস পযন্ত।  এ ছাড়া স্থানীয় চাহিদার ভিত্তিতে বিভিন্ন ট্রেডে স্বল্প মেয়াদী প্রশিক্ষণ প্রদানের জন্য 497টি উপজেলায় স্বল্প মেয়াদী অপ্রাতিষ্ঠানিক  ভ্রাম্যমান  প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা রয়েছে।  দেশব্যাপী পরিচালিত যুবদের আত্মকম ©সংস্থানে ও আয় সঞ্চারন মূলক কম ©কান্ড বেকার সমস্যা সমাধান এবং দারিদ্র বিমোচনে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে।  এ কম ©সূচীর আওতায় প্রশিক্ষিত বেকার যুবদেরকে আত্মকম ©সংস্থানের লক্ষ্যে প্রাতিষ্ঠানিক/অপ্রাতিষ্ঠানিক ট্রেডে একক ব্যক্তিকে  ঋণ প্রদান করা হয়।  প্রাতিষ্ঠানিক ট্রেডে একজন প্রশিক্ষিত যুবক/যুব মহিলাকে প্রথম দফায় 60,000/- টাকা, দ্বিতীয় দফায় ৮০,০০০/- টাকা এবং তৃতীয় দফায়  ১,০০,০০০/- টাকা এবং অপ্রাতিষ্ঠানিক ট্রেডে প্রথম দফায় 40,000/- দ্বিতীয় দফায় 50,000/- এবং তৃতীয় দফায় 60,000/- টাকা  পযন্ত ঋণ প্রদান করা হয়।  জেলা ও উপজেলায় দুটি কমিটির মাধ্যমে যথাক্রমে প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক ঋণ অনুমোদন করা হয়।  ঋণ প্রাপ্তির জন্য একজন ঋণ গ্রহীতাকে ১ জন জামিনদার নিশ্চিত করতে হয় এবং প্রাতিষ্ঠানিক/অপ্রাতিষ্ঠানিক ট্রেডে প্রশিক্ষণ গ্রহণ বাধ্যতামূলক। প্রশিক্ষণ গ্রহণের তিন বছরের মধ্যে ঋণের আবেদন করতে হয়। গ্রেস পিরিয়ড অথা©ৎ ঋণ পরিশোধের প্রস্তুতি সময় অতিক্রম  করার পর বিভিন্ন ট্রেডের জন্য নিধা©রিত মেয়াদে মাসিক কিস্তিতে ঋণের অথ © আদায় করা হয়। মঞ্জুরকৃত ঋণ পাওনার উপর  যুব পুরুষের  ক্ষেত্রে 10%, যুব নারীর ক্ষেত্রে 9% এবং অটিস্টিক বা বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন  যুবদের ক্ষেত্রে 8% (ক্রমহ্রাসমান) হারে সার্ভিস চাজ আদায় করা হয়।  এখানে মাসিক কিস্তিতে  পরিশোধিত আসলের উপর পরবর্তীতে আর কোন সার্ভিস চাজ আদায় করা হয় না। একজন সর্বাধিক তিন বার ঋণ গ্রহণ করতে পারবে।

বিভিন্ন গুরুত্বপূন © বিষয়ে উদ্বুদ্ধকরণ ও সচেতনতাবৃদ্ধিমূলক কম©সূচীঃ

এ কম©সুচীর আওতায় বেকার যুবদের এইচআইভি/এইডস/এসটিডি প্রতিরোধ,প্রজনন স্বাস্থ্য,মাদক দ্রব্যের অপব্যবহার রোধ,সামাজিক রীতি-নীতি  মূল্যবোধ,জেন্ডারও উন্নয়ন যৌতুক,সুশাসন,দুযোগ ব্যবস্থাপনা,পরিবেশ সংরক্ষন, সিভিক এডুকেশন,জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ,সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ প্রতিরোধ, পরিবার কল্যাণ ইত্যাদি বিষয়ে উদ্বুদ্ধকরণ ও সচেতনতা বৃদ্ধি করা হয়।

সরকারী ও বেসরকারীপাট©নারশীপ কম©সূচীঃ এ কম©সূচীর আওতায় বিভিন্ন সরকারী ও বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের সাথে যৌথ উদ্যোগে দক্ষতাবৃদ্ধিমূলক প্রশিক্ষণ ও সমাজ সচেতনতা মূলক কম©সূচী  বাস্তবায়নের জন্য সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের মাধ্যমে কম©সূচী বাস্তবায়ন করা হয়/হয়েছে সেগুলো হচ্ছে বিজিএমইএ এবং বিআইএফটি, ওয়েস্টান মেরিন সাভিসেস লিঃ, ডে বাংলাদেশ, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষনা প্রতিষ্ঠান, বাংলাদেশ মহিলা আইনজীবি সমিতি,  টিএমএসএস, ভিএসও, সেভদি চিলড্রেন,  ইউএসএ, বিএমইটি ও এস এ ট্রেডিং, সিআরপি,  মডান হারবাল গ্রুপ।

ইনটিগ্রেটেড ম্যানেজমেন্ট অব রিসোর্সেস ফর পোভারটি এলিভিয়েশন থ্রো কম্প্রিহেনসিভ টেকনোলজি(ইমপ্যাক্ট) 2য় পর্ব (বায়োগ্যাস প্ল্যান্ট স্থাপন) t

গবাদিপশু ও  মুরগী পালন বিষয়ে আত্মকম ©সংস্থান মূলক প্রকল্প গ্রহণকারীদের প্রকল্পের উচ্ছিষ্ট ব্যবহারের মাধ্যমে গ্রাম পযা©য়ে বায়োগ্যাস উৎপাদন করে জ্বালানী  চাহিদা পূরণ করা হয় এ প্রকল্পের অন্যতম উদ্দেশ্য।  এ সকল বায়োগ্যাস প্ল্যান্ট স্থাপনের ফলে স্থানীয়ভাবে  পরিবেশের উন্নয়ন ঘটবে।  প্রকল্পের  বাস্তবায়ন কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে।

টেকনোলজি এমপাওয়ারমেন্ট সেন্টার অন হুইলস ফর আন্ডার প্রিপিলেজড রুরাল ইয়াং পিপল অব বাংলাদেশঃ বত©মানে বাংলাদেশে কম্পিউটার  প্রশিক্ষণ সুবিধা জেলা শহর কেন্দ্রিক।  উপজেলা পর্যায়ে এ  কম্পিউটার প্রশিক্ষণের সুযোগ এখনও সম্প্রসারিত না হওয়ায় গ্রামীন যুবক ও যুব মহিলারা তথ্যপ্রযুক্তি  বিষয়ক এ সুবিধা হতে বঞ্চিত হচ্ছে।  এ ছাড়া বত ©মান সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গিকার বাস্তবায়নের জন্য শিক্ষিত বেকার যুবদের কম্পিউটার বিষয়ে অধিকহারে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ প্রদান করা প্রয়োজন।  এ অবস্থায় গ্রামাঞ্চলের দরিদ্র বেকার যুবদের জন্য ভ্রাম্যমান আইসিটি ট্রেনিং ভ্যানের মাধ্যমে ইন্টারনেট সহ কম্পিউটার  প্রশিক্ষণের সুযোগ সৃষ্টি করার লক্ষ্যে টেকনোলজি এমপাওয়ারমেন্ট সেন্টার অন হুইলস  ফর আন্ডার প্রিপেলেজড রুরাল ইয়াং পিপল অব বাংলাদেশ  শীষ ©ক কারিগরী  সহায়তা প্রকল্পটি গ্রহণ করা হয়েছে।  এ প্রকল্পে অত্যাধুনিক  কম্পিউটার সিস্টেম, ভ্রাম্যমান ইন্টারনেট সুবিধা, মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর, অডিও সিস্টেম ইত্যাদি দ্বারা সুসজ্জিত ভ্রাম্যমান আইসিটি ট্রেনিং ভ্যানের  মাধ্যমে  দেশের  8টি বিভাগের 64টি  জেলার উপজেলা পযা ©য়ে ঘুরে ঘুরে বেকার যুবদের  কম্পিউটার ও ইন্টারনেট বিষয়ে এক মাস মেয়াদী কম্পিউটার প্রশিক্ষণ প্রদান করা হচ্ছে।  07টি বিভাগের জন্য 1টি করে সুসজ্জিত ভ্রাম্যমান আইসিটি  ট্রেনিং ভ্যানের সংস্থান  প্রকল্পে রয়েছে।  প্রশিক্ষণ চলাকালীন এক মাস ভ্রাম্যমান আইসিটি ট্রেনিং ভ্যান সংশ্লিষ্ট উপজেলায় অবস্থান করে।

ন্যাশনাল সার্ভিস কর্মসূচীঃবত©মান সরকারের নিবা©চনী প্র্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে উচ্চ মাধ্যমিক ও তদতুদ্ধ পর্যায়ের  শিক্ষায় শিক্ষিত আগ্রহী বেকার যুবক/ যুবমহিলাদের  জাতি গঠনমূলক  কম©কান্ডে সম্পৃক্তকরণের মাধ্যমে অস্থায়ী  কম©সংস্থান  ‍সৃষ্টির লক্ষ্যে  ন্যাশনাল সাভিস  সরকারের অগ্রাধিকার প্রাপ্ত  একটি কম©সূচী। এ কম©সূচী  প্রাথমিক ভাবে পাইলট কম©সূচী হিসেবে 2009-2010 অথ বছরে কুড়িগ্রাম, বরগুনা ও গোপালগঞ্জ জেলায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক উদ্বোধনের মাধ্যমে বাস্তবায়ন শুরু হয়। ন্যাশনাল সার্ভিস কম©সূচীর  অনুমোদিত নীতিমালা  অনুযায়ী  শিক্ষিত  বেকার যুবক /যুব মহিলাদের দশটি সুনিদি©ষ্ট মডিউলে তিন মাস  মেয়াদী মৌলিক প্রশিক্ষণ  প্রদানের পর জাতি  কম©কান্ডে সম্পৃক্তকরণের  মাধ্যমে  অস্থায়ী কম©সংস্থান সৃষ্টি করা হয়। প্রশিক্ষণ চলাকালীন প্রত্যেক প্রশিক্ষণার্থীকে দৈনিক 100/- টাকা হারে প্রশিক্ষণ  ভাতা  এবং প্রশিক্ষনোত্তর  অস্থায়ী কম©সংস্থানে নিয়োজিত হওয়ার পর দৈনিক 200/- টাকা হারে কম©ভাতা প্রদান করা হয়। কম©ভাতা হতে প্রত্যেকে মাস শেষে  4000/- টাকা নগদ পায় এবং  অবশিষ্ট 2000/- টাকা সংশ্লিষ্টদের ব্যাংক হিসাবে জমা থাকে যা অস্থায়ী কর্মের মেয়াদ পুর্তিতে ফেরৎ প্রদান করা হয়। পযা©য়ক্রমে দেশের বিভিন্ন  জেলায় বিভিন্ন উপজেলায় ন্যাশনাল সার্ভিস কমসূচী বাস্তবায়ন হচ্ছে। এ কোর্সে অংশগ্রহণের জন্য প্রশিক্ষণার্থীকে কোন কোস ফি দিতে হয় না। কোর্সে ভর্তির ন্যুনতম যোগ্যতা যুব মহিলাদের জন্য এস.এস.সি এবং যুবদের জন্য এইচ.এস.সি পাশ।

জাতীয় যুব দিবসঃগণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার  1 নভেম্বর তারিখে জাতীয় যুব দিবস উদ্‌যাপনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। যে সকল প্রশিক্ষিত যুবক ওযুব মহিলা আত্মকম©সংস্থান প্রকল্প  স্থাপনে এবং যে সকল যুব সংগঠক সমাজ উন্নয়ন মূলক কম©কান্ডে দৃষ্টান্তমূলক  অবদান রাখতে সক্ষম হয়েছে তাদেরকে জাতীয় যুব দিবসে জাতীয় যুব পুরস্কার প্রদান করা হয়। এ যাবৎ 24 জন  যুব সংগঠক সহ মোট 364 জনকে জাতীয় যুব পুরস্কারে ভূষিত করা হয়েছে।

আন্তজাতি©ক যুব ‍দিবসঃপতু©গালের লিসবনে 1998 সালের 8-12 আগষ্ট অনুষ্ঠিত বিশ্ব যুব মন্ত্রীদের  কনফারেন্সে 12 আগষ্টকে আন্তজার্তিক যুব দিবস  ঘোষনা করার জন্য জাতিসংঘের  নিকট সুপারিশ করা হয়।  লিসবন কনফারেন্সের সুপারিশের প্রেক্ষিতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ 54/120 নং রেজুলিউশনের মাধ্যমে  12 আগস্টকে আন্তজার্তিক যুব দিবস হিসেবে ঘোষণা করে এবং যথাযোগ্য মর্যাদায় দিবসটি পালনের জন্য সকল সদস্য রাষ্ট্রকে অনুরোধ জানায়। বাংলাদেশে প্রতি বছর যথাযোগ্য মর্যাদায় দিবসটি পালন করা হয়।

যুব সংগঠন নিবন্ধনঃযুব  সংগঠন সমূহকে বিভিন্ন কম©সূচীর  মাধ্যমে দেশের আথ©সামাজিক উন্নয়ন  কম©কান্ডে  সক্রিয়ভাবে সম্পৃক্ত  করা হয় এবং যুব সংগঠন সমূহের  কায©ক্রমে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা  নিশ্চিত করার লক্ষ্যে যুব সংগঠন(নিবন্ধন  এবং পরিচালনা) আইন 2015 গত 30-3-2015 তারিখে জাতীয় সংসদ কর্তৃক অনুমোদিত হয়েছে। এ আইনের আলোকে  যুব সংগঠন সমূহকে  নিবন্ধন  প্রদানের লক্ষ্যে যুব সংগঠন (নিবন্ধন এবং পরিচালনা) বিধিমালা 2017 প্রনয়ন করা হয়েছে। বিধি মালার আলোকে যুব সংগঠন নিবন্ধন  কাজ জুলাই 2017 হতে মাঠ পযায়ে শুরু করা হয়েছে।